ক্যাম্পাসভয়েস২৪ডটকমঃ
"চায়ের দেশ সিলেট সংঘের ইফতার ও
দোয়া মাহফিল"।।
নোবিপ্রবি থেকে তরিকুল শাওনঃ
মাত্র চারটি জেলার সমন্বয়ে গঠিত
সিলেট আয়তনে বাংলাদেশের
সবচেয়ে ছোট বিভাগ হলেও মান-
সম্মান,খ্যাতি-জশ,জ্ঞান-বিজ্ঞান ও
অর্থ-সম্পদ কোন কিছুরই কমতি নেই তার।।
সমগ্র বিশ্বে "বাংলাদেশের লন্ডন"
হিসেবে বিশেষ পরিচিতিও রয়েছে
তার আপন ঝুলায়।।
বাংলাদেশের প্রায় প্রতিটি
বিশ্ববিদ্যালয়ে উল্লেখ সংখক হারে
সিলেটী শিক্ষার্থী রয়েছে,,যারা
জ্ঞান বিজ্ঞান ও গবেষণায়
সিলেটের মুখ উজ্জ্বল করে চলেছে
বছরের পর বছর।।বিশ্বের যে প্রান্তেই
থাকুকনা কেন সিলেটীরা এক ও
অভিন্ন,,,এই লক্ষ্যে বাংলাদেশের
প্রায় সকল বিশ্ববিদ্যালয়ে রয়েছে
সিলেটী ছাত্র ফোরাম,,,নোবিপ্রবিও
তার ব্যতিক্রম নয়।। এখানকার
সিলেটীদের ভালবাসার নাম
"চায়ের দেশ সিলেট সংঘ"।চায়ের দেশ
সিলেট নামের পিছনে অবশ্য একটা
যুতসই কারনও আছে বটে, বাংলাদেশের
৯০%শতাংশ চা যে এই সিলেটেই উৎপন্ন
হয়।।
মাত্র এক বছর আগে যাত্রা শুরু
করলেও ৬০ সদস্যের এই সংগঠনটি এখন
ক্যাম্পাসের সকলের দ্বারা
সমানভাবে সমাদৃত ও প্রশংসিত ।।
হবেইনা কেন?? প্রতিষ্ঠার সূচনা লগ্ন
থেকে অধ্যবধি এর সদস্যরা বিভিন্ন
সাংস্কৃতিক ও সামাজিক অঙ্গনে
প্রতিভা ও নিষ্ঠার মাধ্যমে অনেক
সুনাম কুড়িয়েছেন।।
বলাচলে বিশ্ববিদ্যালয়ে অঞ্চল
ভিত্তিক এটিই প্রথম ছাত্র সংগঠন। গতকাল
সন্ধ্যায় পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে
নবাগত সদস্যদের নিয়ে
বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাফেটেরিয়াতে
তারা এক ইফতার ও দোয়া মাহফিলের
আয়োজন করেন।উক্ত ইফতার ও দোয়া
মাহফিলে প্রধান অতিথি হিসেবে
বিশ্ববিদ্যালয় শাখার ছাত্রলীগ
সভাপতি আব্দুল হামিদ (বাপ্পি)
উপস্থিত থাকার কথা থাকলেও
অনিবার্য কারনে তিনি উপস্থিত হতে
পারেননি।
ইফতার শুরুর আগ মুহূর্তে এক সংক্ষিপ্ত
মতবিনিময় পর্বে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য
রাখেন সংগঠনটির সিনিয়র সদস্য
বৃন্দ,ইফতার শেষে ঘন্টাখানেক
কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আড্ডার
মাধ্যমে শেষ হয় "চায়ের দেশ সিলেট
সংঘের" আজকের অনুষ্ঠান।
"চায়ের দেশ সিলেট সংঘের ইফতার ও
দোয়া মাহফিল"।।
নোবিপ্রবি থেকে তরিকুল শাওনঃ
মাত্র চারটি জেলার সমন্বয়ে গঠিত
সিলেট আয়তনে বাংলাদেশের
সবচেয়ে ছোট বিভাগ হলেও মান-
সম্মান,খ্যাতি-জশ,জ্ঞান-বিজ্ঞান ও
অর্থ-সম্পদ কোন কিছুরই কমতি নেই তার।।
সমগ্র বিশ্বে "বাংলাদেশের লন্ডন"
হিসেবে বিশেষ পরিচিতিও রয়েছে
তার আপন ঝুলায়।।
বাংলাদেশের প্রায় প্রতিটি
বিশ্ববিদ্যালয়ে উল্লেখ সংখক হারে
সিলেটী শিক্ষার্থী রয়েছে,,যারা
জ্ঞান বিজ্ঞান ও গবেষণায়
সিলেটের মুখ উজ্জ্বল করে চলেছে
বছরের পর বছর।।বিশ্বের যে প্রান্তেই
থাকুকনা কেন সিলেটীরা এক ও
অভিন্ন,,,এই লক্ষ্যে বাংলাদেশের
প্রায় সকল বিশ্ববিদ্যালয়ে রয়েছে
সিলেটী ছাত্র ফোরাম,,,নোবিপ্রবিও
তার ব্যতিক্রম নয়।। এখানকার
সিলেটীদের ভালবাসার নাম
"চায়ের দেশ সিলেট সংঘ"।চায়ের দেশ
সিলেট নামের পিছনে অবশ্য একটা
যুতসই কারনও আছে বটে, বাংলাদেশের
৯০%শতাংশ চা যে এই সিলেটেই উৎপন্ন
হয়।।
মাত্র এক বছর আগে যাত্রা শুরু
করলেও ৬০ সদস্যের এই সংগঠনটি এখন
ক্যাম্পাসের সকলের দ্বারা
সমানভাবে সমাদৃত ও প্রশংসিত ।।
হবেইনা কেন?? প্রতিষ্ঠার সূচনা লগ্ন
থেকে অধ্যবধি এর সদস্যরা বিভিন্ন
সাংস্কৃতিক ও সামাজিক অঙ্গনে
প্রতিভা ও নিষ্ঠার মাধ্যমে অনেক
সুনাম কুড়িয়েছেন।।
বলাচলে বিশ্ববিদ্যালয়ে অঞ্চল
ভিত্তিক এটিই প্রথম ছাত্র সংগঠন। গতকাল
সন্ধ্যায় পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে
নবাগত সদস্যদের নিয়ে
বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাফেটেরিয়াতে
তারা এক ইফতার ও দোয়া মাহফিলের
আয়োজন করেন।উক্ত ইফতার ও দোয়া
মাহফিলে প্রধান অতিথি হিসেবে
বিশ্ববিদ্যালয় শাখার ছাত্রলীগ
সভাপতি আব্দুল হামিদ (বাপ্পি)
উপস্থিত থাকার কথা থাকলেও
অনিবার্য কারনে তিনি উপস্থিত হতে
পারেননি।
ইফতার শুরুর আগ মুহূর্তে এক সংক্ষিপ্ত
মতবিনিময় পর্বে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য
রাখেন সংগঠনটির সিনিয়র সদস্য
বৃন্দ,ইফতার শেষে ঘন্টাখানেক
কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আড্ডার
মাধ্যমে শেষ হয় "চায়ের দেশ সিলেট
সংঘের" আজকের অনুষ্ঠান।