ক্যাম্পাসভয়েস২৪ডটকমঃ
রাবিতে সিট বাণিজ্যের জেরে
গভীর রাতে ছাত্রলীগের
মারামারি, আহত ৪
সিট বাণিজ্যকে কেন্দ্র করে
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সৈয়দ
আমীর আলী হলে ছাত্রলীগের দুই
গ্রুপের নেতাকর্মীদের মধ্যে
মারামারির ঘটনা ঘটেছে। শনিবার
রাত ১টার দিকে সৈয়দ আমীর আলী হল
শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ও
সাধারণ সম্পাদক গ্রুপের মধ্যে এ
মারামারির ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় হলের
সামনে রোববার সকাল থেকেই
অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা
হয়েছে।
এ ঘটনায় অহতরা হলেন, হল ছাত্রলীগের
সাধারণ সম্পাদক সৈকত হোসাইন
(অর্থনীতি-মাস্টার্স), হাসিবুর রহমান
হাসিব (সমাজকর্ম-চতুর্থ বর্ষ), মাসুদ
(অর্থনীতি- তৃতীয় বষ), আশরাফুল
(বাংলা-প্রথম বর্ষ)। এদিকে মাসুদ
নামের ওই শিক্ষার্থীর মাথায় পিছনে
গুরুতর জখম থাকায় তাকে রাজশহী
মেডিকেল কলেজে পাঠানো হয়েছে
বলে জানান বিশ^বিদ্যালয় চিকিৎসা
কেন্দ্রের কর্তব্যরত চিকিৎসক।
হলের একাধিক শিক্ষার্থী জানান,
হাসিব নামের শিক্ষার্থীর ইচ্ছাতেই
২০৫ নম্বর কক্ষ থেকে ২১৩ নম্বর কক্ষে
স্থানন্তর করেন হলের সাধারণ সম্পাদক
সৈকত হোসাইন। কিন্তু এ ঘটনায় ক্ষিপ্ত
হয়ে হল ছাত্রলীগের সভাপতি নাজমুল
হাসান সজল ও সাবেক বহিস্কৃত সভাপতি
অস্ত্রধারী শামসুজ্জামান ইমন জোরপূর্বক
ওই শিক্ষার্থীকে ধরে ২০৫ নম্বর কক্ষে
আটকে রেখে নির্যাতন করে।
পরে সাধারণ সম্পাদকসহ অন্যারা
হাসিবকে উদ্ধারের চেষ্টা করলে
সভাপতি সজল ও বহিস্কৃত অস্ত্রধারী
ইমনের নেতৃত্বে লোহার রডসহ দেশীয়
অস্ত্রনিয়ে তাদের উপর হামলা করে।
এসময় বিভিন্ন কক্ষে গিয়ে সাধারণ
সম্পাদকের গ্রুপেরে নেতাকর্মীদের
মারধর করে। এতে সাধারণ সম্পাদক
সৈকত, মাসুদ ও আশরাফুল গুরুতর আহত হয়।
হল ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সৈকত
হোসাইন বলেন, ‘হাসিব নামের
শিক্ষার্থীকে উদ্ধার করতে গেলে
সজল, ইমন, কাহার, বাধনসহ আরো অনেকে
আমাকে ও আমার কর্মীদের মারধর
করে।’
তবে হল ছাত্রলীগ সভাপতি নাজমুল
হাসান সজল বলেন, ‘সৈকত হাসিবকে
জোরপূর্বক মারধরকে ২১৩ নম্বর কক্ষে
নিয়ে যায়। পরে আমরা উদ্ধার করতে
গেলে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া হয়।’
সৈয়দ আমীর আলী হলের প্রধ্যক্ষ অধ্যাপক
মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘রাত
সাড়ে ১২টার পরে পুলিশের ফোন
পেয়ে হলে এসে দুই পক্ষকে শান্ত করি।
আহতদের উদ্ধার করে চিকিৎসার
ব্যবস্থা করা হয়েছে। এখন হলের
পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে বলে
জানান তিনি।
রাবিতে সিট বাণিজ্যের জেরে
গভীর রাতে ছাত্রলীগের
মারামারি, আহত ৪
সিট বাণিজ্যকে কেন্দ্র করে
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সৈয়দ
আমীর আলী হলে ছাত্রলীগের দুই
গ্রুপের নেতাকর্মীদের মধ্যে
মারামারির ঘটনা ঘটেছে। শনিবার
রাত ১টার দিকে সৈয়দ আমীর আলী হল
শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ও
সাধারণ সম্পাদক গ্রুপের মধ্যে এ
মারামারির ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় হলের
সামনে রোববার সকাল থেকেই
অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা
হয়েছে।
এ ঘটনায় অহতরা হলেন, হল ছাত্রলীগের
সাধারণ সম্পাদক সৈকত হোসাইন
(অর্থনীতি-মাস্টার্স), হাসিবুর রহমান
হাসিব (সমাজকর্ম-চতুর্থ বর্ষ), মাসুদ
(অর্থনীতি- তৃতীয় বষ), আশরাফুল
(বাংলা-প্রথম বর্ষ)। এদিকে মাসুদ
নামের ওই শিক্ষার্থীর মাথায় পিছনে
গুরুতর জখম থাকায় তাকে রাজশহী
মেডিকেল কলেজে পাঠানো হয়েছে
বলে জানান বিশ^বিদ্যালয় চিকিৎসা
কেন্দ্রের কর্তব্যরত চিকিৎসক।
হলের একাধিক শিক্ষার্থী জানান,
হাসিব নামের শিক্ষার্থীর ইচ্ছাতেই
২০৫ নম্বর কক্ষ থেকে ২১৩ নম্বর কক্ষে
স্থানন্তর করেন হলের সাধারণ সম্পাদক
সৈকত হোসাইন। কিন্তু এ ঘটনায় ক্ষিপ্ত
হয়ে হল ছাত্রলীগের সভাপতি নাজমুল
হাসান সজল ও সাবেক বহিস্কৃত সভাপতি
অস্ত্রধারী শামসুজ্জামান ইমন জোরপূর্বক
ওই শিক্ষার্থীকে ধরে ২০৫ নম্বর কক্ষে
আটকে রেখে নির্যাতন করে।
পরে সাধারণ সম্পাদকসহ অন্যারা
হাসিবকে উদ্ধারের চেষ্টা করলে
সভাপতি সজল ও বহিস্কৃত অস্ত্রধারী
ইমনের নেতৃত্বে লোহার রডসহ দেশীয়
অস্ত্রনিয়ে তাদের উপর হামলা করে।
এসময় বিভিন্ন কক্ষে গিয়ে সাধারণ
সম্পাদকের গ্রুপেরে নেতাকর্মীদের
মারধর করে। এতে সাধারণ সম্পাদক
সৈকত, মাসুদ ও আশরাফুল গুরুতর আহত হয়।
হল ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সৈকত
হোসাইন বলেন, ‘হাসিব নামের
শিক্ষার্থীকে উদ্ধার করতে গেলে
সজল, ইমন, কাহার, বাধনসহ আরো অনেকে
আমাকে ও আমার কর্মীদের মারধর
করে।’
তবে হল ছাত্রলীগ সভাপতি নাজমুল
হাসান সজল বলেন, ‘সৈকত হাসিবকে
জোরপূর্বক মারধরকে ২১৩ নম্বর কক্ষে
নিয়ে যায়। পরে আমরা উদ্ধার করতে
গেলে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া হয়।’
সৈয়দ আমীর আলী হলের প্রধ্যক্ষ অধ্যাপক
মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘রাত
সাড়ে ১২টার পরে পুলিশের ফোন
পেয়ে হলে এসে দুই পক্ষকে শান্ত করি।
আহতদের উদ্ধার করে চিকিৎসার
ব্যবস্থা করা হয়েছে। এখন হলের
পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে বলে
জানান তিনি।