বশেমুরবিপ্রবি'তে শিক্ষকদের পূর্ণ দিবস
কর্মবিরতি ও প্রতিবাদ মিছিল
বশেমুরবিপ্রবি প্রতিবেদকঃ
অনুমোদিত ৮ম জাতীয় বেতন কমিশনে
বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের প্রতি বৈষম্য
দূরীকরণ ও মর্যাদাপূর্ণ স্বতন্ত্র বেতন
নির্ধারণ সহ চার দফা দাবী
বাস্তবায়নের জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর
রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
বিশ্ববিদ্যালয় (বশেমুরবিপ্রবি) শিক্ষক
সমিতির নেতৃত্বে মঙ্গলবার সকাল ১১
টায় সকল শিক্ষকের অংশগ্রহণে একটি
প্রতিবাদ মিছিল বিশ্ববিদ্যালয়
ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ করে।
মিছিল ক্যম্পাসের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক সমূহ
প্রদক্ষিণ শেষে শিক্ষকবৃন্দ
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনিক ভবনের
সামনে উপস্থিত হয়ে একটি শান্তিপূর্ণ
সমাবেশ করেন। সেখানে বক্তব্য
রাখেন শিক্ষক সমিতির ভারপ্রাপ্ত
সভাপতি বিভূতি সরকার, ভারপ্রাপ্ত
সাধারণ সম্পাদক কাজী মসিউর রহমান,
অধ্যাপক শহিদুল ইসলাম, অধ্যাপক মো.
আলাউদ্দিনসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের
অন্যান্য শিক্ষকবৃন্দ।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, অবস্থাদৃষ্টে
মনে হয়- একটি কুচক্রী মহল পাবলিক
বিশ্ববিদ্যালগুলোকে অস্থির করে
তুলে, সরকারকে বেকায়দায় ফেলে
একটি বিশেষ গোষ্ঠীর স্বার্থ
সংরক্ষণে কাজ করছে। দু একটি ভিন্নতা
ছাড়া অধিকাংশ ক্ষেত্রে শ্রেষ্ঠ
মেধাবীরা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকতায়
আসেন। শিক্ষকদের জন্য সামরিক
বেসামরিক আমলাদের চাইতে কম
মর্যাদা ও সুযোগসুবিধা নির্ধারিত
হলে মেধাবীরা এ পেশা থেকে মুখ
ফিরিয়ে নেবে। ফলে এ দেশের
শিক্ষা ব্যবস্থাই ভেঙে পড়বে।
অযোগ্যরা আসন করে নেবে এ পেশায়।
ফলে যোগ্য বুদ্ধিবৃত্তিক নেতৃত্বের
সংকটে পড়ে সরকারের পক্ষে শুধু
আমলাদের নিয়ে ২০৪১ সালের লক্ষ্য
পূরণ সম্ভব হবে না। সম্ভব হবে না বঙ্গবন্ধুর
স্বপ্নের সোনার বাংলা নির্মান করা।
তারা আরো বলেন, এ আন্দোলন
সরকারের বিরুদ্ধে নয় বরং সরকার
যাতে বিনিয়োগের সবচাইতে
গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র হিসেবে শিক্ষাকে
চিহ্নিত করতে পারে এবং এর মধ্য
দিয়ে শিক্ষকবৃন্দ তাঁদের প্রাপ্য মর্যাদা
ও সুবিধাদি অর্জন করতে পারে সে
কারণে এ কর্মসুচী।
কর্মসূচীর অংশ হিসেবে আজ সকল ক্লাস-
পরীক্ষা বর্জন করেন বশেমুরবিপ্রবি
শিক্ষকবৃন্দ।
দাবি মানা না হলে আরও কঠিন
পদক্ষেপ গ্রহণের সুপারিশ জানানো হয়
বশেমুরবিপ্রবি শিক্ষক সমিতির পক্ষ
থেকে।
একথা উল্লেখ্য, বাংলাদেশ
বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি
ফেডারেশনের সিদ্ধান্ত মোতাবেক
আজ সারা দেশের সকল পাবলিক
বিশ্ববিদ্যালয়ে এক যোগে ক্লাস-
পরীক্ষা বর্জন ও প্রতিবাদ মিছিল
কর্মসূচী পালন করা হচ্ছে। তারই
ধারাবাহিকতা বশেমুরবিপ্রবির
কর্মসূচী। দাবি না মানা পর্যন্ত কর্মসূচী
চলমান থাকবে।
কর্মবিরতি ও প্রতিবাদ মিছিল
বশেমুরবিপ্রবি প্রতিবেদকঃ
অনুমোদিত ৮ম জাতীয় বেতন কমিশনে
বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের প্রতি বৈষম্য
দূরীকরণ ও মর্যাদাপূর্ণ স্বতন্ত্র বেতন
নির্ধারণ সহ চার দফা দাবী
বাস্তবায়নের জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর
রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
বিশ্ববিদ্যালয় (বশেমুরবিপ্রবি) শিক্ষক
সমিতির নেতৃত্বে মঙ্গলবার সকাল ১১
টায় সকল শিক্ষকের অংশগ্রহণে একটি
প্রতিবাদ মিছিল বিশ্ববিদ্যালয়
ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ করে।
মিছিল ক্যম্পাসের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক সমূহ
প্রদক্ষিণ শেষে শিক্ষকবৃন্দ
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনিক ভবনের
সামনে উপস্থিত হয়ে একটি শান্তিপূর্ণ
সমাবেশ করেন। সেখানে বক্তব্য
রাখেন শিক্ষক সমিতির ভারপ্রাপ্ত
সভাপতি বিভূতি সরকার, ভারপ্রাপ্ত
সাধারণ সম্পাদক কাজী মসিউর রহমান,
অধ্যাপক শহিদুল ইসলাম, অধ্যাপক মো.
আলাউদ্দিনসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের
অন্যান্য শিক্ষকবৃন্দ।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, অবস্থাদৃষ্টে
মনে হয়- একটি কুচক্রী মহল পাবলিক
বিশ্ববিদ্যালগুলোকে অস্থির করে
তুলে, সরকারকে বেকায়দায় ফেলে
একটি বিশেষ গোষ্ঠীর স্বার্থ
সংরক্ষণে কাজ করছে। দু একটি ভিন্নতা
ছাড়া অধিকাংশ ক্ষেত্রে শ্রেষ্ঠ
মেধাবীরা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকতায়
আসেন। শিক্ষকদের জন্য সামরিক
বেসামরিক আমলাদের চাইতে কম
মর্যাদা ও সুযোগসুবিধা নির্ধারিত
হলে মেধাবীরা এ পেশা থেকে মুখ
ফিরিয়ে নেবে। ফলে এ দেশের
শিক্ষা ব্যবস্থাই ভেঙে পড়বে।
অযোগ্যরা আসন করে নেবে এ পেশায়।
ফলে যোগ্য বুদ্ধিবৃত্তিক নেতৃত্বের
সংকটে পড়ে সরকারের পক্ষে শুধু
আমলাদের নিয়ে ২০৪১ সালের লক্ষ্য
পূরণ সম্ভব হবে না। সম্ভব হবে না বঙ্গবন্ধুর
স্বপ্নের সোনার বাংলা নির্মান করা।
তারা আরো বলেন, এ আন্দোলন
সরকারের বিরুদ্ধে নয় বরং সরকার
যাতে বিনিয়োগের সবচাইতে
গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র হিসেবে শিক্ষাকে
চিহ্নিত করতে পারে এবং এর মধ্য
দিয়ে শিক্ষকবৃন্দ তাঁদের প্রাপ্য মর্যাদা
ও সুবিধাদি অর্জন করতে পারে সে
কারণে এ কর্মসুচী।
কর্মসূচীর অংশ হিসেবে আজ সকল ক্লাস-
পরীক্ষা বর্জন করেন বশেমুরবিপ্রবি
শিক্ষকবৃন্দ।
দাবি মানা না হলে আরও কঠিন
পদক্ষেপ গ্রহণের সুপারিশ জানানো হয়
বশেমুরবিপ্রবি শিক্ষক সমিতির পক্ষ
থেকে।
একথা উল্লেখ্য, বাংলাদেশ
বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি
ফেডারেশনের সিদ্ধান্ত মোতাবেক
আজ সারা দেশের সকল পাবলিক
বিশ্ববিদ্যালয়ে এক যোগে ক্লাস-
পরীক্ষা বর্জন ও প্রতিবাদ মিছিল
কর্মসূচী পালন করা হচ্ছে। তারই
ধারাবাহিকতা বশেমুরবিপ্রবির
কর্মসূচী। দাবি না মানা পর্যন্ত কর্মসূচী
চলমান থাকবে।