ক্যাম্পাসভয়েস২৪ডটকমঃ
ব্যাকলগের মারপ্যাঁচে আবারো
নোবিপ্রবি শিক্ষার্থী
নোবিপ্রবি প্রতিনিধি : তরিকুল শাওন
বাংলাদেশের প্রায় প্রতিটি
বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিক্ষার
"ইম্প্রুভ সিস্টেম" নামক একটা পদ্ধতি চালু
রয়েছে যাতে করে কোন শিক্ষার্থী
কোন কারনে যদি কোন সেমিস্টারে
কয়েকটি বিষয়ে আশানুরূপ ভাল ফলাফল
করতে না পারে কিংবা ফেল করে তবে
সে তার চার বছরের স্নাতক শিক্ষাবর্ষের
ঐ সেমিস্টারের পরের যে কোন
সেমিস্টারে ঐ বিষয়ের পুনঃপরিক্ষার
মাধ্যমে CGPA বৃদ্ধি করাতে পারে।।
নোবিপ্রবিতেও অনেকটা এইরকম একটা
পদ্ধতি চালু থাকলেও এর হিসেবটা "ইম্প্রুভ
সিস্টেমের" থেকে বেশ জটিল ও কঠিন
বলা যেতে পারে যার নাম "ব্যাকলগ
সিস্টেম"। এই সিস্টেমের নিয়ামাবলী
অনেকটা এই রকম, যদি কোন শিক্ষার্থী
আশানুরূপ ভাল পরিক্ষা দিতে না পারে
কিংবা ফেল করার সম্ভাবনা থাকে তবে
সে তার উত্তরপত্র সম্পূর্ণ কেটে দিয়ে
সেই পরিক্ষা তার স্নাতক কোর্সের যে
কোন সেমিস্টারে দিতে পারবে।। আর
ফেল করার সম্ভাবনা কিংবা ভাল পরিক্ষা
না দেয়া স্বত্ব্যেও যদি কেউ উত্তরপত্র
কেটে না আসে এবং উক্ত পরিক্ষাতে
যদি পাশ করে ফেলে তবে তার CGPA যতই
কম আশুক না কেন সে ঐ পরিক্ষা পুনরায়
দেয়ার মাধ্যমে তার CGPA বাড়াতে
পারবেনা।। এমতাবস্থায় অনেক
শিক্ষার্থীই পাশ করার মত পরিক্ষা দিয়েও
CGPA কম আসার ভয়ে ব্যাকলগ নিতে অর্থাৎ
উত্তরপত্র কেটে আসতে বাধ্য হয়
ফলশ্রুতিতে তা পরবর্তী সেমিস্টার
গুলোতে বাড়তি চাপ সৃষ্টি করে।।।
ব্যাকলগের এই গোলকধাঁধায় যখন
শিক্ষার্থীরা বন্ধি ঠিক তখনই আবারো
কঠিন হতে যাচ্ছে এর নিয়মাবলী,আগামী
সেমিস্টার থেকে কোন শিক্ষার্থী
ব্যাকলগ দিলে পরবর্তীতে পুনঃপরিক্ষায়
যতই ভাল করুক না কেন C গ্রেডের (২.২৫)
বেশি পাবেনা।। এ ব্যাপারে
"ইকোনমিক্স এন্ড পোভার্টি স্টাডিজ"
বিভাগের লেকচারার মোঃ ফরিদ
দেওয়ানের সাথে কথা বলে জানা যায়,
আগষ্টের শেষের দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের
সিন্ডিকেট অনুষ্টিত হওয়ার কথা এবং
সেখানে সিনিয়র ডিপার্টমেন্ট থেকে
ব্যাকলগের নতুন নিয়ম প্রস্তাব করা
হবে,,,যদি অধিকাংশ সদস্যের সমর্থন থাকে
তবেই নিয়মটি কার্যকর হবে।।
আলাপচারীতার এক পর্যায়ে উনার মতামত
জানতে চাইলে তিনি বলেন, "এ
ব্যাপারে আমার মতামত
পজিটিভ,শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা মুখী
করার এ এক যুগান্তকারী পদক্ষেপ বলে
মনে করছি"।।
ব্যাকলগের মারপ্যাঁচে আবারো
নোবিপ্রবি শিক্ষার্থী
নোবিপ্রবি প্রতিনিধি : তরিকুল শাওন
বাংলাদেশের প্রায় প্রতিটি
বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিক্ষার
"ইম্প্রুভ সিস্টেম" নামক একটা পদ্ধতি চালু
রয়েছে যাতে করে কোন শিক্ষার্থী
কোন কারনে যদি কোন সেমিস্টারে
কয়েকটি বিষয়ে আশানুরূপ ভাল ফলাফল
করতে না পারে কিংবা ফেল করে তবে
সে তার চার বছরের স্নাতক শিক্ষাবর্ষের
ঐ সেমিস্টারের পরের যে কোন
সেমিস্টারে ঐ বিষয়ের পুনঃপরিক্ষার
মাধ্যমে CGPA বৃদ্ধি করাতে পারে।।
নোবিপ্রবিতেও অনেকটা এইরকম একটা
পদ্ধতি চালু থাকলেও এর হিসেবটা "ইম্প্রুভ
সিস্টেমের" থেকে বেশ জটিল ও কঠিন
বলা যেতে পারে যার নাম "ব্যাকলগ
সিস্টেম"। এই সিস্টেমের নিয়ামাবলী
অনেকটা এই রকম, যদি কোন শিক্ষার্থী
আশানুরূপ ভাল পরিক্ষা দিতে না পারে
কিংবা ফেল করার সম্ভাবনা থাকে তবে
সে তার উত্তরপত্র সম্পূর্ণ কেটে দিয়ে
সেই পরিক্ষা তার স্নাতক কোর্সের যে
কোন সেমিস্টারে দিতে পারবে।। আর
ফেল করার সম্ভাবনা কিংবা ভাল পরিক্ষা
না দেয়া স্বত্ব্যেও যদি কেউ উত্তরপত্র
কেটে না আসে এবং উক্ত পরিক্ষাতে
যদি পাশ করে ফেলে তবে তার CGPA যতই
কম আশুক না কেন সে ঐ পরিক্ষা পুনরায়
দেয়ার মাধ্যমে তার CGPA বাড়াতে
পারবেনা।। এমতাবস্থায় অনেক
শিক্ষার্থীই পাশ করার মত পরিক্ষা দিয়েও
CGPA কম আসার ভয়ে ব্যাকলগ নিতে অর্থাৎ
উত্তরপত্র কেটে আসতে বাধ্য হয়
ফলশ্রুতিতে তা পরবর্তী সেমিস্টার
গুলোতে বাড়তি চাপ সৃষ্টি করে।।।
ব্যাকলগের এই গোলকধাঁধায় যখন
শিক্ষার্থীরা বন্ধি ঠিক তখনই আবারো
কঠিন হতে যাচ্ছে এর নিয়মাবলী,আগামী
সেমিস্টার থেকে কোন শিক্ষার্থী
ব্যাকলগ দিলে পরবর্তীতে পুনঃপরিক্ষায়
যতই ভাল করুক না কেন C গ্রেডের (২.২৫)
বেশি পাবেনা।। এ ব্যাপারে
"ইকোনমিক্স এন্ড পোভার্টি স্টাডিজ"
বিভাগের লেকচারার মোঃ ফরিদ
দেওয়ানের সাথে কথা বলে জানা যায়,
আগষ্টের শেষের দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের
সিন্ডিকেট অনুষ্টিত হওয়ার কথা এবং
সেখানে সিনিয়র ডিপার্টমেন্ট থেকে
ব্যাকলগের নতুন নিয়ম প্রস্তাব করা
হবে,,,যদি অধিকাংশ সদস্যের সমর্থন থাকে
তবেই নিয়মটি কার্যকর হবে।।
আলাপচারীতার এক পর্যায়ে উনার মতামত
জানতে চাইলে তিনি বলেন, "এ
ব্যাপারে আমার মতামত
পজিটিভ,শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা মুখী
করার এ এক যুগান্তকারী পদক্ষেপ বলে
মনে করছি"।।